সৃষ্টি সম্পর্কে
July 13, 2019
Google search
Translate
Showing posts with label সৃষ্টি সম্পর্কে. Show all posts
Showing posts with label সৃষ্টি সম্পর্কে. Show all posts
Saturday, July 13, 2019
Saturday, June 29, 2019
সৃষ্টি সম্পর্কে
June 29, 2019
যে রাতটি লাইলাতুল কদর হবে সেটি বুঝার কি কোন আলামত আছে?
যে রাতটি লাইলাতুল কদর হবে সেটি বুঝার কি কোন আলামত আছে?
হাঁ,সে রাতের কিছু আলামত হাদীসে বর্ণিত আছে।
সেগুলো হল:-
(১) রাতটি গভীর অন্ধকারে ছেয়ে যাবে না।
(২) নাতিশীতোষ্ণ হবে। অর্থাৎ গরম বা শীতের তীব্রতা থাকবে না।
(৩) মৃদুমন্দ বাতাস প্রবাহিত হতে থাকবে।
(৪) সে রাতে ইবাদত করে মানুষ অপেক্ষাকৃত অধিক তৃপ্তিবোধ করবে।
(৫) কোন ঈমানদার ব্যক্তিকে আল্লাহ স্বপ্নে হয়তো তা জানিয়েও দিতে পারেন।
(৬) ঐ রাতে বৃষ্টি বর্ষণ হতে পারে।
(৭) সকালে হালকা আলোকরশ্মিসহ সূর্যোদয় হবে। যা হবে পূর্ণিমার চাঁদের মত।
(সহীহ ইবনু খুযাইমাহ : ২১৯০ ;
বুখারী : ২০২১ ; মুসলিম : ৭৬২)।
আপনি কি ১ রাতে ৮৩ বছর ৪ মাস ইবাদতের চেয়ে বেশী সওয়াব পেতে চান?
আল্লাহ তা’লা বলেন-
ﻟَﻴﻠَﺔُ ﺍﻟﻘَﺪﺭِ ﺧَﻴﺮٌ ﻣِﻦ ﺃَﻟﻒِ ﺷَﻬﺮٍ
শবে-কদর হল এক হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ।
(সূরা কদর-আয়াত ৩)
শবে কদরের দোয়া :
ﺍَﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺇِﻧَّﻚَ ﻋَﻔُﻮٌّ ﺗُﺤِﺐُّ ﺍَﻟْﻌَﻔْﻮَ ﻓَﺎﻋْﻒُ ﻋَﻨِّﻲ
" আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউউন তুহিব্বুল আফওয়া ফা'ফু আন্নী।"
অর্থাৎ, হে আল্লাহ্! নিশ্চয় তুমি ক্ষমাশীল, ক্ষমা ভালবাস। সুতরাং তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও।
(আহমদ,তিরমীযি,ইবনু মাজাহ; মিশকাত :২০৯১)
(রিয়াযুস স্বা-লিহীন: তাওহীদ পাবলিকেশন্স: পৃষ্ঠা-৫৩৬ :হাদীস-১২০৩)।
আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্নিত তিনি বলেন: আমি বলেছি, হে আল্লাহর রাসুল ﷺ , আপনি কি লক্ষ করেছেন আমি যদি লাইলাতুল ক্বদর জানতে পারি, আমি তখন কি বলবো
(কি দু’আ করবো)? তিনি বলেনঃ তুমি বলবে;
ﺍﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺇِﻧَّﻚَ ﻋَﻔُﻮٌّ ﻛَﺮِﻳﻢٌ ﺗُﺤِﺐُّ ﺍﻟْﻌَﻔْﻮَ ﻓَﺎﻋْﻒُ ﻋَﻨِّﺎ
উচ্চারণঃ
আল্লাহুম্মা ইন্নাকা 'আফিউন কারিমুন তুহিব্বুল 'আফ ওয়া ফা'ফু আন্নি!
-হে আল্লাহ! তুমি ক্ষমশীন, দয়াবান, ক্ষমা করতে তুমি ভালবাসো, এতএব তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও।
[তিরমিযী হা/৩৫১৩; ইবনে মাজাহ হা/৩৮৫০;
মিশকাত হা/২০৯১]
আপনি যদি এটা বছরে গণনা করেন তবে এ রাতে ইবাদত করা মানে দাঁড়াচ্ছে ৮৩ বছর ৪ মাস ইবাদত করার চেয়েও শ্রেষ্ঠ। একজন মানুষ ৮৩ বছর ৪ মাস বেঁচে থাকবে কিনা তার কোন নিশ্চয়তা নেই কিন্তু মাত্র রমজানের শেষের এই ১০ টি রাত জেগে ইবাদত করলে নিশ্চিত পেয়ে যাবেন ৮৩ বছর ৪ মাস ইবাদত করার সমান সওয়াব। আর যারা ১০ রাত জাগতে পারবেন না তারা অবশ্যই ২১, ২৩, ২৫, ২৭, ২৯ এই পাঁচটি রাত জেগে জেগে মহান রবের সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্টা করবেন কেননা এই ৫ রাতের যে কোন রাতই
কদরের রাত হতে পারে, আপনি যদি শুধু ২৭-এর রাত জেগে ইবাদত করেন তাহলে আপনি হয়তোবা হারিয়ে ফেলতে পারেন মহান রবের এই অসিম করুনার রাত।
এজন্য যারা ইতিকাফ করেন, এটা তাদের জন্য যে কতো বড় খুশীর ব্যাপার কেননা তারা নিশ্চিতভাবেই পেয়ে যাবে কদরের রাত এজন্যই তো মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) রমজানের শেষ ১০ দিন ইতিকাফ করতে ছাড়তেন না, আমাদেরও প্রত্যেকের উচিত, সম্ভব হলে ইতিকাফ করা,
নিজেদের কল্যাণের জন্য ১০ টা দিন কি আল্লাহ তা’লার পথে আমরা ব্যয় করতে পারি না? আর ইতিকাফ করা সম্ভব না হলেও অবশ্যই নিজের পরিবারের সবাইকে নিয়ে অন্তত বিজোড় রাতগুলো সাড়া রাত জেগে ইবাদত করবেন ইন- শা-আল্লাহ, আর কেনোইবা করবেন না,
দেখুন রাসুল (সাঃ) কি করেছেন শেষের এই ১০ রাতে-রাসুল (সাঃ) রমজানের শেষ ১০ রাতেই প্রায় সারারাত জেগে ইবাদত করেছেন এমনকি রাতগুলোতে রাসুল (সাঃ) ইবাদত করার জন্য লুঙ্গি শক্ত করে বেধে নিতেন এবং পরিবারের সকলকেও ইবাদতের জন্য জাগাতেন।
(বুখারি -২০২৪)।
রমজানের শেষ দশদিনে রাসূল সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম কোমর বেঁধে ইবাদতে আত্মনিয়োগ করতেন। নিজে জাগতেন এবং পরিবারের লোকজনকেও জাগিয়ে
তুলতেন।
(বুখারি : ২০২৪, মুসলিম : ১১৭৪)।
তাহলে কিভাবে রাতগুলো পালন করবো সেটা আমরা স্পষ্টই বুঝতে পারছি।
এই রাতগুলোতে আমরা বিশেষত :
১-বেশী বেশী সলাত আদায় করা,
২-কুরআন তিলায়ত করা,
৩- তাসবিহ তাহলিল;
যেমন সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ্,
আল্লাহু আকবার, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ, লা হাওলা ওয়া লা-কুওয়তা ইল্লা বিল্লাহ, সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি এগুলো বেশী বেশী পাঠ করা,
৪- বেশী বেশী আল্লাহ তা’লার কাছে ক্ষমা
ভিক্ষা চাওয়া এবং মনের বিভিন্ন আকুতি তুলে ধরা,
৫- আল্লাহ তা’লার কাছে অতীতের পাপের জন্য বারবার ক্ষমা চাওয়া,
৬- সম্ভব হলে কিছু দান করা সহ যতো ভালো কাজ আছে সবই বেশি বেশী করার চেষ্টা করে মহান রবের সন্তুষ্টি অর্জন করতেই হবে। সবাই
প্রস্তুতি গ্রহণ করুণ ইন-শা-আল্লাহ।
লাইলাতুল্ কদরের রাতে বেশী বেশী দুআ করুন। তন্মধ্যে সেই দুআটি বেশী বেশী পাঠ করা যা
নবী (সাঃ) মা আয়েশা (রাযিঃ)কে শিখিয়েছিলেন।
মা আয়েশা নবী (সাঃ) কে জিজ্ঞাসা করেনঃ
হে আল্লাহর রাসূল! যদি আমি লাইলাতুল কদর
লাভ করি, তাহলে কি দুআ করবো? তিনি (সাঃ) বলেনঃ বলবে, (আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন
তুহিব্বুল্ আফওয়া ফা’ফু আন্নী”।
[আহমদ,৬/১৮২]
অর্থ, হে আল্লাহ! তুমি ক্ষমাশীল।
ক্ষমা পছন্দ কর, তাই আমাকে ক্ষমা কর।
আসা করি সবাই উত্তর টা পেয়েছেন
হাঁ,সে রাতের কিছু আলামত হাদীসে বর্ণিত আছে।
সেগুলো হল:-
(১) রাতটি গভীর অন্ধকারে ছেয়ে যাবে না।
(২) নাতিশীতোষ্ণ হবে। অর্থাৎ গরম বা শীতের তীব্রতা থাকবে না।
(৩) মৃদুমন্দ বাতাস প্রবাহিত হতে থাকবে।
(৪) সে রাতে ইবাদত করে মানুষ অপেক্ষাকৃত অধিক তৃপ্তিবোধ করবে।
(৫) কোন ঈমানদার ব্যক্তিকে আল্লাহ স্বপ্নে হয়তো তা জানিয়েও দিতে পারেন।
(৬) ঐ রাতে বৃষ্টি বর্ষণ হতে পারে।
(৭) সকালে হালকা আলোকরশ্মিসহ সূর্যোদয় হবে। যা হবে পূর্ণিমার চাঁদের মত।
(সহীহ ইবনু খুযাইমাহ : ২১৯০ ;
বুখারী : ২০২১ ; মুসলিম : ৭৬২)।
আপনি কি ১ রাতে ৮৩ বছর ৪ মাস ইবাদতের চেয়ে বেশী সওয়াব পেতে চান?
আল্লাহ তা’লা বলেন-
ﻟَﻴﻠَﺔُ ﺍﻟﻘَﺪﺭِ ﺧَﻴﺮٌ ﻣِﻦ ﺃَﻟﻒِ ﺷَﻬﺮٍ
শবে-কদর হল এক হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ।
(সূরা কদর-আয়াত ৩)
শবে কদরের দোয়া :
ﺍَﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺇِﻧَّﻚَ ﻋَﻔُﻮٌّ ﺗُﺤِﺐُّ ﺍَﻟْﻌَﻔْﻮَ ﻓَﺎﻋْﻒُ ﻋَﻨِّﻲ
" আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউউন তুহিব্বুল আফওয়া ফা'ফু আন্নী।"
অর্থাৎ, হে আল্লাহ্! নিশ্চয় তুমি ক্ষমাশীল, ক্ষমা ভালবাস। সুতরাং তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও।
(আহমদ,তিরমীযি,ইবনু মাজাহ; মিশকাত :২০৯১)
(রিয়াযুস স্বা-লিহীন: তাওহীদ পাবলিকেশন্স: পৃষ্ঠা-৫৩৬ :হাদীস-১২০৩)।
আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্নিত তিনি বলেন: আমি বলেছি, হে আল্লাহর রাসুল ﷺ , আপনি কি লক্ষ করেছেন আমি যদি লাইলাতুল ক্বদর জানতে পারি, আমি তখন কি বলবো
(কি দু’আ করবো)? তিনি বলেনঃ তুমি বলবে;
ﺍﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺇِﻧَّﻚَ ﻋَﻔُﻮٌّ ﻛَﺮِﻳﻢٌ ﺗُﺤِﺐُّ ﺍﻟْﻌَﻔْﻮَ ﻓَﺎﻋْﻒُ ﻋَﻨِّﺎ
উচ্চারণঃ
আল্লাহুম্মা ইন্নাকা 'আফিউন কারিমুন তুহিব্বুল 'আফ ওয়া ফা'ফু আন্নি!
-হে আল্লাহ! তুমি ক্ষমশীন, দয়াবান, ক্ষমা করতে তুমি ভালবাসো, এতএব তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও।
[তিরমিযী হা/৩৫১৩; ইবনে মাজাহ হা/৩৮৫০;
মিশকাত হা/২০৯১]
আপনি যদি এটা বছরে গণনা করেন তবে এ রাতে ইবাদত করা মানে দাঁড়াচ্ছে ৮৩ বছর ৪ মাস ইবাদত করার চেয়েও শ্রেষ্ঠ। একজন মানুষ ৮৩ বছর ৪ মাস বেঁচে থাকবে কিনা তার কোন নিশ্চয়তা নেই কিন্তু মাত্র রমজানের শেষের এই ১০ টি রাত জেগে ইবাদত করলে নিশ্চিত পেয়ে যাবেন ৮৩ বছর ৪ মাস ইবাদত করার সমান সওয়াব। আর যারা ১০ রাত জাগতে পারবেন না তারা অবশ্যই ২১, ২৩, ২৫, ২৭, ২৯ এই পাঁচটি রাত জেগে জেগে মহান রবের সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্টা করবেন কেননা এই ৫ রাতের যে কোন রাতই
কদরের রাত হতে পারে, আপনি যদি শুধু ২৭-এর রাত জেগে ইবাদত করেন তাহলে আপনি হয়তোবা হারিয়ে ফেলতে পারেন মহান রবের এই অসিম করুনার রাত।
এজন্য যারা ইতিকাফ করেন, এটা তাদের জন্য যে কতো বড় খুশীর ব্যাপার কেননা তারা নিশ্চিতভাবেই পেয়ে যাবে কদরের রাত এজন্যই তো মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) রমজানের শেষ ১০ দিন ইতিকাফ করতে ছাড়তেন না, আমাদেরও প্রত্যেকের উচিত, সম্ভব হলে ইতিকাফ করা,
নিজেদের কল্যাণের জন্য ১০ টা দিন কি আল্লাহ তা’লার পথে আমরা ব্যয় করতে পারি না? আর ইতিকাফ করা সম্ভব না হলেও অবশ্যই নিজের পরিবারের সবাইকে নিয়ে অন্তত বিজোড় রাতগুলো সাড়া রাত জেগে ইবাদত করবেন ইন- শা-আল্লাহ, আর কেনোইবা করবেন না,
দেখুন রাসুল (সাঃ) কি করেছেন শেষের এই ১০ রাতে-রাসুল (সাঃ) রমজানের শেষ ১০ রাতেই প্রায় সারারাত জেগে ইবাদত করেছেন এমনকি রাতগুলোতে রাসুল (সাঃ) ইবাদত করার জন্য লুঙ্গি শক্ত করে বেধে নিতেন এবং পরিবারের সকলকেও ইবাদতের জন্য জাগাতেন।
(বুখারি -২০২৪)।
রমজানের শেষ দশদিনে রাসূল সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম কোমর বেঁধে ইবাদতে আত্মনিয়োগ করতেন। নিজে জাগতেন এবং পরিবারের লোকজনকেও জাগিয়ে
তুলতেন।
(বুখারি : ২০২৪, মুসলিম : ১১৭৪)।
তাহলে কিভাবে রাতগুলো পালন করবো সেটা আমরা স্পষ্টই বুঝতে পারছি।
এই রাতগুলোতে আমরা বিশেষত :
১-বেশী বেশী সলাত আদায় করা,
২-কুরআন তিলায়ত করা,
৩- তাসবিহ তাহলিল;
যেমন সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ্,
আল্লাহু আকবার, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ, লা হাওলা ওয়া লা-কুওয়তা ইল্লা বিল্লাহ, সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি এগুলো বেশী বেশী পাঠ করা,
৪- বেশী বেশী আল্লাহ তা’লার কাছে ক্ষমা
ভিক্ষা চাওয়া এবং মনের বিভিন্ন আকুতি তুলে ধরা,
৫- আল্লাহ তা’লার কাছে অতীতের পাপের জন্য বারবার ক্ষমা চাওয়া,
৬- সম্ভব হলে কিছু দান করা সহ যতো ভালো কাজ আছে সবই বেশি বেশী করার চেষ্টা করে মহান রবের সন্তুষ্টি অর্জন করতেই হবে। সবাই
প্রস্তুতি গ্রহণ করুণ ইন-শা-আল্লাহ।
লাইলাতুল্ কদরের রাতে বেশী বেশী দুআ করুন। তন্মধ্যে সেই দুআটি বেশী বেশী পাঠ করা যা
নবী (সাঃ) মা আয়েশা (রাযিঃ)কে শিখিয়েছিলেন।
মা আয়েশা নবী (সাঃ) কে জিজ্ঞাসা করেনঃ
হে আল্লাহর রাসূল! যদি আমি লাইলাতুল কদর
লাভ করি, তাহলে কি দুআ করবো? তিনি (সাঃ) বলেনঃ বলবে, (আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন
তুহিব্বুল্ আফওয়া ফা’ফু আন্নী”।
[আহমদ,৬/১৮২]
অর্থ, হে আল্লাহ! তুমি ক্ষমাশীল।
ক্ষমা পছন্দ কর, তাই আমাকে ক্ষমা কর।
আসা করি সবাই উত্তর টা পেয়েছেন
Friday, June 28, 2019
সৃষ্টি সম্পর্কে
June 28, 2019
🍀 *ঈদুল ফিতরের নামাযের পদ্ধতি*🍀???
*بسم الله الرحمن الرحيم*
ঈদুল ফিতরের নামাযের পদ্ধতি
*নিয়ত :* আমি ঈদুল ফিতরের 2রাকাত ওয়াজিব নামায পড়ছি অতিরিক্ত ছয় তাকবীরের সহিত আল্লাহ্ র জন্য ইমামের পিছনে কা'বা শরীফের দিকে মুখ করে
*আল্লাহু আকবার*
*বিঃদ্রঃ*নিয়ত মুখে উচ্চারণ করা যরূরী নয় অন্তরের মধ্যে কল্পনা করাকেই নিয়ত বলে।
✅ ইমাম সাহেব তাকবীর *(আল্লাহু আকবার)*বলে হাত বাঁধবেন এবং সানা *(সুব্হা-নাকা আল্ল-হুম্মা অবিহামদিকা)* পড়বেন সেই সময় আমাদের কেও তাকবীর বলে হাত বাঁধতে হবে এবং সানা পড়তে হবে। অতঃপর ৩টি ওয়াজিব তাকবীর অতিরিক্ত হবে।
♻ *প্রথম তাকবীর* বলে কান পর্যন্ত হাত উঠিয়ে হাত ছেড়ে দিতে হবে।
♻ *২য় তাকবীর* বলে কান পর্যন্ত হাত উঠিয়ে ছেড়ে দিতে হবে।
*৩য় তাকবীর* বলে কান পর্যন্ত হাত উঠিয়ে আর ছাড়তে হবে না। হাত বেঁধে নিতে হবে।
অতঃপর ইমাম সাহেব ক্বিরাত পড়বেন অর্থাৎ সূরা ফাতিহাহ্ এবং তার সাথে কোনো সূরা মিলিয়ে রুকু সাজদাহ্ করে একরাকাত সম্পূর্ণ করবেন।
অতঃপর ইমাম সাহেব ২য় রাকাতে সূরা ফাতিহাহ্ এবং অন্য একটা সূরা পড়বেন। অতঃপর রুকুতে যাওয়ার পূর্বে ৩টি ওয়াজিব তাকবীর অতিরিক্ত বলবেন এইভাবে।
♻ *প্রথম তাকবীর* বলে হাত উঠিয়ে ছেড়ে দিতে হবে।
♻ *২য় তাকবীর* বলে হাত উঠিয়ে ছেড়ে দিতে হবে।
♻ *৩য় তাকবীর* বলে হাত উঠিয়ে ছেড়ে দিতে হবে।
এই পর্যন্ত অতিরিক্ত ছয়টি ওয়াজিব তাকবীর সম্পূর্ণ হল।
অতঃপর চতুর্থ বার হাত না উঠিয়ে তাকবীর বলে রুকুতে যেতে হবে বাকি নামায যেমন হয় ওই ভাবে সালাম ফিরে শেষ করতে হবে।
নামাযের পরেই খুৎবা শুরু হবে
খুৎবার সময় চুপকরে খুৎবা শুনতে হবে।
এখান পর্যন্ত ঈদের নামায সম্পূর্ণ হল ।
অনেক ভাইকে দেখা যায় যারা তাকবীরের সময় ভুল করে তাই লিখলাম যদি কারও উপকার হয়।
খুব শেয়ার করুন যদি আপনার দ্বারায় কোনো একজনের নামায ঠিক হয়ে যায় কত সওয়াবের কথা ।
আল্লাহ্ আমাদের তৌফীক দান করুন । আ-মীন*
ঈদুল ফিতরের নামাযের পদ্ধতি
*নিয়ত :* আমি ঈদুল ফিতরের 2রাকাত ওয়াজিব নামায পড়ছি অতিরিক্ত ছয় তাকবীরের সহিত আল্লাহ্ র জন্য ইমামের পিছনে কা'বা শরীফের দিকে মুখ করে
*আল্লাহু আকবার*
*বিঃদ্রঃ*নিয়ত মুখে উচ্চারণ করা যরূরী নয় অন্তরের মধ্যে কল্পনা করাকেই নিয়ত বলে।
✅ ইমাম সাহেব তাকবীর *(আল্লাহু আকবার)*বলে হাত বাঁধবেন এবং সানা *(সুব্হা-নাকা আল্ল-হুম্মা অবিহামদিকা)* পড়বেন সেই সময় আমাদের কেও তাকবীর বলে হাত বাঁধতে হবে এবং সানা পড়তে হবে। অতঃপর ৩টি ওয়াজিব তাকবীর অতিরিক্ত হবে।
♻ *প্রথম তাকবীর* বলে কান পর্যন্ত হাত উঠিয়ে হাত ছেড়ে দিতে হবে।
♻ *২য় তাকবীর* বলে কান পর্যন্ত হাত উঠিয়ে ছেড়ে দিতে হবে।
*৩য় তাকবীর* বলে কান পর্যন্ত হাত উঠিয়ে আর ছাড়তে হবে না। হাত বেঁধে নিতে হবে।
অতঃপর ইমাম সাহেব ক্বিরাত পড়বেন অর্থাৎ সূরা ফাতিহাহ্ এবং তার সাথে কোনো সূরা মিলিয়ে রুকু সাজদাহ্ করে একরাকাত সম্পূর্ণ করবেন।
অতঃপর ইমাম সাহেব ২য় রাকাতে সূরা ফাতিহাহ্ এবং অন্য একটা সূরা পড়বেন। অতঃপর রুকুতে যাওয়ার পূর্বে ৩টি ওয়াজিব তাকবীর অতিরিক্ত বলবেন এইভাবে।
♻ *প্রথম তাকবীর* বলে হাত উঠিয়ে ছেড়ে দিতে হবে।
♻ *২য় তাকবীর* বলে হাত উঠিয়ে ছেড়ে দিতে হবে।
♻ *৩য় তাকবীর* বলে হাত উঠিয়ে ছেড়ে দিতে হবে।
এই পর্যন্ত অতিরিক্ত ছয়টি ওয়াজিব তাকবীর সম্পূর্ণ হল।
অতঃপর চতুর্থ বার হাত না উঠিয়ে তাকবীর বলে রুকুতে যেতে হবে বাকি নামায যেমন হয় ওই ভাবে সালাম ফিরে শেষ করতে হবে।
নামাযের পরেই খুৎবা শুরু হবে
খুৎবার সময় চুপকরে খুৎবা শুনতে হবে।
এখান পর্যন্ত ঈদের নামায সম্পূর্ণ হল ।
অনেক ভাইকে দেখা যায় যারা তাকবীরের সময় ভুল করে তাই লিখলাম যদি কারও উপকার হয়।
খুব শেয়ার করুন যদি আপনার দ্বারায় কোনো একজনের নামায ঠিক হয়ে যায় কত সওয়াবের কথা ।
আল্লাহ্ আমাদের তৌফীক দান করুন । আ-মীন*
সৃষ্টি সম্পর্কে
June 28, 2019
Devils are bright harram???(dab sine )
এই নৃত্যভঙ্গিটি খুব জনপ্রিয়তা লাভ করেছে সারা বিশ্বেই। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেনা এই চিহ্নের মানেটা কি। এর পেছনে একটি অন্ধকার অতীত রয়েছে। এটিকে ড্যাব(DAB) সাইন বলা হয়। এর পূর্ণরূপ Devils are bright. যার অর্থ অনেকটা এররকম দাড়ায়-"শয়তানেরা চির উজ্জল"(নাউজুবিল্লাহ) এটা সাতানিসম বা শয়তানের পূজা কে প্রমোট করে। জঘন্যতম শিরকের একটি এটি। কারন এই চিহ্ন দ্বারা শয়তানকে সিজদাহ করা বোঝানো হয়। এটা আল্লাহ্-তায়ালাকে সিজদাহ করার বিপরীত। বর্তমানে তারকা খেলোয়াড়দের থেকে শুরু করে অনেকেই এই চিহ্নের অনুকরণ করছে। এটাকে ফান হিসেবে দেখছে। কিন্তু এই কালো ফান আপনার জাহান্নামে যাওয়ার কারন হতে পারে! এমনও হতে পারে এটি ইলুমিনাতি(Illuminati) বা শয়তানের পূজারিদের দ্বারা মুসলিমদের ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য ছড়ানো। অনেক স্বনামধন্য তারকাদেরই এই দলের অন্তর্গত বলে ধরা হয়। সৌদিআরবে এই সাইন শো করা আইনগত দন্ডনীয়। একটাই অনুরোধ,না জেনে বুঝে কিছু অনুকরণ করতে যাবেন না। শেষে ক্ষতিটা হয়তো আপনারই হবে।
নবী পাক(সাঃ) বলেন -"আমার একদল উম্মত হবে যারা ইহুদী ও খৃষ্টানদের বিঘতে বিঘতে অনুসরণ করবে।এমন কি তারা যদি গভীর গর্তে পর্যন্ত যায়,তারা সেখানে ও যাবে।(বুখারী)"
যারা উপদেশ গ্রহন করে তারাই বুদ্ধিমান।(আল-কোরআন)
Wednesday, June 26, 2019
সৃষ্টি সম্পর্কে
June 26, 2019
পাপ : নিয়ামত থেকে বঞ্চিত করে???
❐ পাপ : নিয়ামত থেকে বঞ্চিত করে।
▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂
.
ইবনুল কাইয়্যিম [রাহিমাহুল্লাহ] বলেন,
''বান্দার জন্য অন্তর শক্ত হয়ে যাওয়া আর আল্লাহর সাথে সম্পর্কহীনতা চাইতে বড় শাস্তি আর হতে পারে না। এ জন্যই শক্ত অন্তরকে পুড়িয়ে ঝলসে দেওয়ার জন্যই জাহান্নামের আগুন সৃষ্টি করা হয়েছে। আল্লাহর সাথে সবচাইতে দূরত্বের,নড়বড়ে সম্পর্ক আল্লাহর সাথে সম্পর্কহীন হৃদয়ের সম্পর্ক।''
.
এক ব্যক্তি এক বার হাসান আল বসরি [রাহিমাহুল্লা]'র কাছে এসে জিজ্ঞেস করল,
"আপনি বলেছেন কেউ যদি অনবরত পাপ কাজ করে তাহলে আল্লাহ তাকে নিয়ামত থেকে বঞ্চিত করেন! আমি এমন সব পাপ করি যেগুলো আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না।
অথচ আমার কি নেই? সুন্দরী স্ত্রী, সুস্থ-সবল সন্তান- সন্তানাদি এবং প্রচুর অর্থ এবং জমিজামা এবং আমি একজন সুখী, সফল মানুষ!
এত পাপ করার পর ও আল্লাহ আমাকে কোন নিয়ামত থেকে বঞ্চিত করেননি! তাহলে আপনি কীভাবে এটা বলতে পারেন, পাপ কর্ম দ্বারা আল্লাহ নিয়ামত ছিনিয়ে নেন?"
.
হাসান বসরি [রাহিমাহুল্লাহ] ওই লোককে জিজ্ঞেস করলেন-
"আপনি কি কিয়ামুল লাইল(তাহাজ্জুদ) আদায় করেন?
আপনি কি আল্লাহর কাছে দুয়া করে তৃপ্তি পান?
আপনি কি আপনার নামাজে শান্তি পান?"
লোকটি উত্তর দিল, "না।"
হাসান বসরী [রহ] বললেন, "তাহলে আপনার জন্য এটাই শাস্তি হিসেবে যথেষ্ট যে আপনাকে আল্লাহ এতগুলো নিয়ামত থেকে বঞ্চিত করছেন অথচ আপনি এটা অনুভবই করছেন না, এটাকে শাস্তিই মনে করছেন না।"
 ̄ ̄ ̄ ̄ ̄ ̄ ̄ ̄ ̄ ̄ ̄ ̄
❐ সংগৃহীত।
▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂
❐ [ পেজে লাইক দিয়ে ও পোস্ট শেয়ার করে আপনিও দাওয়াতি কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করুন।আমাদের কোনো কপিরাইট নেই। আপনি আমাদের পেজের কনটেন্টগুলো কপি করে ফেসবুক বা যেকোন মাধ্যমে দাওয়াতের উদ্দেশ্যে প্রচার করতে পারেন। বিনা অনুমতিতে। ]
.
• রাসূল [ﷺ] বলেছেন,
“যে ব্যক্তি মানুষকে হিদায়াতের দিকে ডাকে তার জন্য ঠিক ঐ পরিমাণ সাওয়াব রয়েছে, যে পরিমাণ পাবে তাকে অনুসরণকারীরা।” [সহীহ মুসলিম-২৬৭৪,৬৮০৪]
.
#bn_islamiclifestyle
[পরকালের পাথেয় কুড়াবার উদ্দেশ্যে.....]
ISLAMIC THOUGHT
মানুষের অন্তরে
▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂
.
ইবনুল কাইয়্যিম [রাহিমাহুল্লাহ] বলেন,
''বান্দার জন্য অন্তর শক্ত হয়ে যাওয়া আর আল্লাহর সাথে সম্পর্কহীনতা চাইতে বড় শাস্তি আর হতে পারে না। এ জন্যই শক্ত অন্তরকে পুড়িয়ে ঝলসে দেওয়ার জন্যই জাহান্নামের আগুন সৃষ্টি করা হয়েছে। আল্লাহর সাথে সবচাইতে দূরত্বের,নড়বড়ে সম্পর্ক আল্লাহর সাথে সম্পর্কহীন হৃদয়ের সম্পর্ক।''
.
এক ব্যক্তি এক বার হাসান আল বসরি [রাহিমাহুল্লা]'র কাছে এসে জিজ্ঞেস করল,
"আপনি বলেছেন কেউ যদি অনবরত পাপ কাজ করে তাহলে আল্লাহ তাকে নিয়ামত থেকে বঞ্চিত করেন! আমি এমন সব পাপ করি যেগুলো আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না।
অথচ আমার কি নেই? সুন্দরী স্ত্রী, সুস্থ-সবল সন্তান- সন্তানাদি এবং প্রচুর অর্থ এবং জমিজামা এবং আমি একজন সুখী, সফল মানুষ!
এত পাপ করার পর ও আল্লাহ আমাকে কোন নিয়ামত থেকে বঞ্চিত করেননি! তাহলে আপনি কীভাবে এটা বলতে পারেন, পাপ কর্ম দ্বারা আল্লাহ নিয়ামত ছিনিয়ে নেন?"
.
হাসান বসরি [রাহিমাহুল্লাহ] ওই লোককে জিজ্ঞেস করলেন-
"আপনি কি কিয়ামুল লাইল(তাহাজ্জুদ) আদায় করেন?
আপনি কি আল্লাহর কাছে দুয়া করে তৃপ্তি পান?
আপনি কি আপনার নামাজে শান্তি পান?"
লোকটি উত্তর দিল, "না।"
হাসান বসরী [রহ] বললেন, "তাহলে আপনার জন্য এটাই শাস্তি হিসেবে যথেষ্ট যে আপনাকে আল্লাহ এতগুলো নিয়ামত থেকে বঞ্চিত করছেন অথচ আপনি এটা অনুভবই করছেন না, এটাকে শাস্তিই মনে করছেন না।"
 ̄ ̄ ̄ ̄ ̄ ̄ ̄ ̄ ̄ ̄ ̄ ̄
❐ সংগৃহীত।
▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂
❐ [ পেজে লাইক দিয়ে ও পোস্ট শেয়ার করে আপনিও দাওয়াতি কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করুন।আমাদের কোনো কপিরাইট নেই। আপনি আমাদের পেজের কনটেন্টগুলো কপি করে ফেসবুক বা যেকোন মাধ্যমে দাওয়াতের উদ্দেশ্যে প্রচার করতে পারেন। বিনা অনুমতিতে। ]
.
• রাসূল [ﷺ] বলেছেন,
“যে ব্যক্তি মানুষকে হিদায়াতের দিকে ডাকে তার জন্য ঠিক ঐ পরিমাণ সাওয়াব রয়েছে, যে পরিমাণ পাবে তাকে অনুসরণকারীরা।” [সহীহ মুসলিম-২৬৭৪,৬৮০৪]
.
#bn_islamiclifestyle
[পরকালের পাথেয় কুড়াবার উদ্দেশ্যে.....]
ISLAMIC THOUGHT
মানুষের অন্তরে