f

Personal Loan, Home Loan, Business Loan, Life Insurance

Breaking

Google search

Translate

Showing posts with label Islamic story. Show all posts
Showing posts with label Islamic story. Show all posts

Thursday, June 4, 2020

Wednesday, June 19, 2019

June 19, 2019

ইসলামে কবর পাকা করার বিধান কি? কবরে ফলক দেওয়া যাবে? আল্লাহ্ ওয়ালা মানুষ দের কবর পাকা করা যাবে?

 কবর পাকা করাকে সাধারণত না জায়েজ বলা হয়। আবার অনেক সময় দেখা যায় পূর্ববর্তী বূযুর্গদের (পীর/ আওলিয়া) কবরগুলো প্রায় সবই পাকা করা। হযরত শাহ ওয়ালীউল্লাহ(রহ.) এর আমলেও অনেক আলেমের কবর পাকা হয়েছে। এছাড়া হযরত শাহজালাল (রহ.), হযরত মইনুদ্দিন চিশতি (রহঃ) সহ অনেক পীর আওলিয়ার কবর পাকা। এ বিষয়ে ইসলামের প্রকৃত ব্যাখ্যা আসলে কি? খুবই গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়টি নিচের ব্যাখ্যাথেকে জেনে নিন-

بسم الله الرحمن الرحيم

রাসূল সাঃ কবর পাকা করতে নিষেধ করেছেন,

عَنْ جَابِرٍ، قَالَ: «نَهَى رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ يُجَصَّصَ الْقَبْرُ، وَأَنْ يُقْعَدَ عَلَيْهِ، وَأَنْ يُبْنَى عَلَيْهِ

হযরত জাবির রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূল সাঃ কবরে চুনকাম করতে, কবরের উপর গৃহ নির্মাণ করতে, এবং কবরের উপর বসতে নিষেধ করেছেন। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৯৭০}

عَنْ أَبِي الْهَيَّاجِ الْأَسَدِيِّ، قَالَ: قَالَ لِي عَلِيُّ بْنُ أَبِي طَالِبٍ: أَلَا أَبْعَثُكَ عَلَى مَا بَعَثَنِي عَلَيْهِ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ؟ «أَنْ لَا تَدَعَ تِمْثَالًا إِلَّا طَمَسْتَهُ وَلَا قَبْرًا مُشْرِفًا إِلَّا سَوَّيْتَهُ

হযরত আবুল হাইয়াজ আসাদী হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একবার হযরত আলী রাঃ আমাকে বলেন, আমি কি তোমাকে সেই কাজে পাঠাবো না, যে কাজে রাসূল সাঃ আমাকে পাঠিয়েছিলেন? ঐ কাজ এই যে, কোন মূর্তি দেখলে তা নষ্ট করে ফেলবে, আর কোন উঁচু কবর দেখলে তা সমান করে দিবে। {মুসলিম, হাদীস নং-৯৬৯}

ইমাম আবু হানীফা রহঃ কবর পাকা করতে নিষেধ করেছেন!

ইমাম মুহাম্মদ রহঃ তার সংকলিত কিতাবুল আসারে উল্লেখ করেছেন-

وَنَكْرَهُ أَنْ يُجَصَّصَ أَوْ يُطَيَّنَ، أَوْ يُجْعَلَ عِنْدَهُ مَسْجِدٌ، أَوْ عَلَمٌ، أَوْ يُكْتَبُ عَلَيْهِ، وَنَكْرَهُ الْآجُرَ أَنْ يُبْنَى بِهِ أَوْ يَدْخُلَ الْقَبْرَ، وَلَا نَرَى بِرَشِّ الْمَاءِ عَلَيْهِ بَأْسًا، وَهُوَ قَوْلُ أَبِي حَنِيفَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ

আমরা [কবরকে] চুনকাম করা, পাকা করা, অথবা তার নিকটে মসজিদ নির্মাণ করা, ঝান্ডা টানানো, কোন কিছু লেখা মাকরূহ মনে করি। এবং আমরা কবরকে ইট দ্বারা পাকা করা, কবরে প্রবেশ করাকে মাকরূহ মনে করি। তবে কবরে পানি ছিটিয়ে দেয়াতে কোন সমস্যা নেই। এটাই ইমাম আবু হানীফা রহঃ এর বক্তব্য। {কিতাবুল আসার লিমুহাম্মদ-২/১৯১}

ইমাম আবু হানীফা রহঃ ইন্তেকাল করেছেন ১৫০ হিজরীতে। ইমাম মুহাম্মদ রহঃ ইন্তেকাল করেছেন ১৮৯ হিজরী। এই দুই ইমাম মহোদয়ই কবর পাকা করাকে মাকরূহ বলেছেন। তাছাড়া ইমাম হাসান বিন আম্মার বিন আলী বিন আলী আশশুরুনবুলালী আলমিসরী ইন্তেকাল করেছেন ১০৬৯ হিজরী।

এমনিভাবে আল্লামা তাহের মাজমাউল বিহারের ৩/২২৬ নং পৃষ্ঠায়, ফাতাওয়ায়ে শামী ২/২৩৬ নং পৃষ্ঠায়, ইবনে হাজার আসকালানী রহঃ ফাতহুল বারীর ৩/৫৫৯ নং পৃষ্ঠায়ও কবরকে পাকা করাকে মাকরূহ উল্লেখ করা হয়েছে।

যেখানে পরিস্কার ভাষায় হাদীসে ইরশাদ রয়েছে, গ্রহণযোগ্য ফুক্বাহায়ে কেরামগণ যুগে যুগে মাকরূহ বলেছেন। সুতরাং কোন বড় ব্যক্তির কবর পাকা থাকলেই সে কাজ জায়েজ হয়ে যাবে না।

সেই সাথে সবচে’ বড় কথা হল, যেসব মনীষীদের কবরকে পাকা করা হয়েছে, তারা নিজেরা কি কখনো তাদের পূববর্তী কোন বুযুর্গের কবরকে পাকা করেছেন? কিংবা তারা কি তাদের কবরকে পাকা করতে নির্দেশ দিয়েছেন?

তাছাড়া অনেক বুযুর্গানে দ্বীনের কবর ঘিরে প্রচুর পাপকর্ম করা হয়, গাঁজার আসর, গানের আসর বসানো হয়, বুযুর্গদের কবরের পাশে এসব গোনাহের কাজ করতে কি সেসব বুযুর্গরা আদেশ করে গেছেন?

এখন কেউ যদি মুইনুদ্দীন চিশতী রহঃ এর কবর পাশে গাঁজা খাওয়া হয় বলে, গাঁজা খাওয়াকে জায়েজ ফাতওয়া প্রদান করেন, তাহলে একথাটি ঠিক হবে?

দেখতে হবে কুরআন ও হাদীস কী বলে? ব্যক্তির মৃত্যুর পর তার ভক্ত মুরিদান বা পরবর্তী ব্যক্তিরা কোন কাজ করলেই সেটি উক্ত বুযুর্গের কাজ বলে সাব্যস্ত হয় না। এসব বিষয় শরয়ী দলীলও হয় না।

সুতরাং হাদীসের দ্বারা এবং ফুক্বাহায়ে কেরামের মতামত দ্বারা পরিস্কারভাবে প্রমাণিত যে, কবরকে পাকা করা নাজায়েজ। 

Monday, June 10, 2019

June 10, 2019

Islamic Story -bangla

একটি শিক্ষণীয় ইসলামিক গল্প
একটি শিক্ষণীয় ইসলামিক গল্প
,
অন্ধকার ঘরে শুয়ে আছে রাহাত । আজকে
সারাদিন অনেক খাটনি গেছে, প্রচণ্ড ক্লান্ত,
কখন যে বিছানায় শুয়ে থাকতে থাকতে ঘুমিয়ে
গেছে টেরও পায় নি। এখন ঘুম থেকে উঠতে ইচ্ছা
করছে না। রান্নাঘর থেকে মা ডাকলেন,
“রাহাত, আর কত ঘুমাবি? আলসেমির একটা সীমা
থাকা দরকার! ওঠ এখন। আয় চা খা।“
মোবাইলে সময় দেখল রাহাত। তারপর অনেক
কষ্টে নিজেকে টেনে উঠিয়ে অজু করতে গেলো।
মাগরিবের আজান দিয়েছে অনেকক্ষণ হয়েছে,
আর বেশী সময় নেই। নাহ, এতো দেরি করা ঠিক
হয় নি। বালতিতে হাত পা ডুবিয়ে ২ সেকেন্ডে
অজু করলো। তারপর তাড়াহুড়ো করে নামাজ শুরু
করলো।
“আল্লাহু আকবার!”
“আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন” … দুপুরে
কিছু খাইনি, ক্ষুধা লেগেছে।
“কুলহুওাল্লাহু আহাদ… “ আম্মু কি চায়ের সাথে
কিছু নাস্তা বানিয়েছে?

“সুবহানা রাব্বিয়াল আলা” … সেজদায় শুয়ে
থাকতে ইচ্ছা করছে…
হঠাৎ মাটি অসম্ভব জোরে কেঁপে উঠলো। সেজদা
থেকে উলটিয়ে পড়ে গেল রাহাত। ব্যথায় কুঁকড়ে
গেল শরীর। মুখে কীসের যেন গুড়ো পড়ছে। উপরে
তাকিয়ে দেখল, বাড়ির ছাদ ভেঙ্গে পড়ছে! ছুটে
ও ঘর থেকে বেরুলো। বেরিয়ে যা দেখল তাতে
ওর চোখ প্রায় কপালে উঠে যাওয়ার অবস্থা। ওর
বাড়ি ঘর এলাকা কি করে যেন অদৃশ্য হয়ে গেছে।
সেখানে আছে এক বিশাল ধবধবে সাদা মাঠ।
সেই মাঠে দাঁড়িয়ে আছে পিপড়ার মতো
পিলপিল করা মানুষ।
যদিও নিজের চোখে দেখতে হবে ভাবেনি, এসব
দৃশ্যের বর্ণনা ও বইয়ে পড়েছে। তাই ব্যাপারটা
বুঝতে ওর দেরি হল না – সে চোখের সামনে
কেয়ামত দেখতে পাচ্ছে।
বুকটা ধক করে উঠলো। এখনই কি আমার হিসাব
হবে? এতো তাড়াতাড়ি? কিছুই তো করার সময়
পেলাম না। কত ভুল করেছি যেগুলোর ক্ষমা
চাওয়া হয়নি। কত সময় নষ্ট করেছি, কত কিছু করতে
পারতাম, করা হয় নি।
নাহ, তবুও রাহাত প্রতিদিন নামাজ পড়েছে।
কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম হিসাব হবে
নামাজের। নামাজ ঠিক তো সব ঠিক।
হিসাব শুরু হয়ে গেছে। শীঘ্রই ওর পালা …
“রাহাত মাহমুদ।“
মানুষের ভিড় দুই ভাগ হয়ে ওকে যাবার রাস্তা
করে দিলো। ফেরেশতারা ওর খাতার হিসাব
করছে। ওর পাল্লা ভারি হয়ে আসছে! হায় হায়!
এতো গুনাহ করেছে ও বুঝতেই পারে নি। শেষে
ওকে স্বীকৃতি দাওয়া হল জাহান্নামের
বাসিন্দা বলে!
দুইজন ফেরেশতা ওর কপালের চুল ধরে টেনে
নিয়ে যাচ্ছে। সবাই তাকিয়ে আছে ওর দিকে।
এক অবিশ্বাস্য ভয়ংকর আগুনের দিকে ওকে
নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
এই আমার পরিণতি! এ কি করে সম্ভব, আমি তো
নামাজ পড়েছি ! আমার নামাজ আমাকে
বাঁচাচ্ছে না কেন? আমি যে এতো নামাজ
পড়েছি সব বৃথা? আমার নামাজ… আমার নামাজ !
ফেরেশতা দুজন তাকে তুলে আগুনে নিক্ষেপ
করলো। ওর বুক ফেটে বের হল অমানবিক আর্তনাদ
– “ না !”
জাহান্নামের আগুনের দিকে পড়তে লাগলো
রাহাত।
হঠাৎ কে যেন ওর হাত ধরে ফেলল, টান দিয়ে
উপরে উঠালো তাকে।
স্বস্তিতে কেঁদে দিলো রাহাত। “এই জঘন্য
পরিণতি থেকে আমাকে বাঁচালে, কে তুমি?”
“আমি তোমার নামাজ।“
“ওহ!” হঠাৎ রাগ হল রাহাতের।
“এতো দেরি হল কেন তোমার? আমি তো প্রায়
জাহান্নামে পড়েই গিয়েছিলাম!”
“তুমি দেরি করতে না নামাজ পড়তে? শেষ সময়
পার হবার বিন্দুমাত্র আগে? তাই আমারও দেরি
হয়েছে তোমাকে বাঁচাতে, জাহান্নামে পড়ার
বিন্দুমাত্র আগে!”
চোখ খুলল রাহাত। চোখে সবুজ দেখছে। বুঝতে
একটু সময় লাগলো যে এটা ওর জায়নামাজের
অংশ। সেজদা থেকে মাথা উঠালো সে।
আমি বেঁচে আছি!
আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার!
এশার আজান দিচ্ছে। ক্ষুধা টুধা ভুলে মসজিদের
দিকে দৌড় দিলো রাহাত। এরপর আর কোনদিন
নামাজে দাড়াতে ওর দেরী করার চিন্তাও
করবে না সে, এই প্রতিজ্ঞা করলো মনে মনে।
অতএব দুর্ভোগ সেসব নামাযীর, যারা তাদের
নামাজের ব্যাপারে অমনোযোগী। [সুরা আল-
মা’উন, ১০৭:৪-৫]

Tuesday, April 16, 2019

April 16, 2019

বাংলা ইসলামিক খুব সুন্দর গল্প

*অশ্লীল গল্প, সেক্স ভিডিও এসব দেখার আগে দয়া করে এই পোস্টটি পড়ুন-*

চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে ছেলেটি মোবাইলে কি যেনো একটা দেখছে! অন্ধকার গাঢ় আবছা, কানে ইয়ারফোন।
দেখছে যিনার দৃশ্য। স্বাদ নিচ্ছে তার চোখ। বড় বড় করে তাকিয়ে আছে ছেলেটি দেখছে গোপনে নিকৃষ্ট দৃশ্যগুলি।
নিস্তব্ধ রাত ১১ টা বেজে কুড়ি মিনিট।
নেকেড দেখছে, বা অবৈধ কোনো নারীর সাথে যিনার আলাপ করছে নিভৃতে। কত স্বাদ গুনাহ করতে!
হঠাৎ - আচমকা শরীরটা ঝাকুনি দিয়ে উঠলো! ছেলেটির মনে হলো কে যেনো ঢুকেছে রুমে কিন্তু, রুমের দরজা তো আটকানো। কি ব্যাপার, কে ঢুকলো রুমে অন্ধকারে?
হঠাৎ শরীরটা শিউরে উঠলো।অজানা কেমন একটা শব্দ কানে বাজলো। অনুভব করতে পারলো, কেনো জানি শরীরটা অবস হয়ে যাচ্ছে!
- হঠাৎ বা দিকে দেখলো এটা কি?
- ওমাহ কে এটা? বিশাল বড় কে? আমার পাশে দাড়িয়ে আছে। কিভাবে ঢুকলো রুমে, হায় মাবুদ এ কেমন ভয়ানক মূর্তি দাড়িয়ে আছে আমার সামনে। থর থর করে কাপছে শরীর, হাত থেকে বুকের উপর পড়লো মোবাইলটা।
নেকেড চলছে পুরোদমে। মোবাইলটা বুকের উপর থেকে পিছলে ছেলেটির গায়ের পাশে গিয়ে পড়লো,কিন্তু চলছে উলঙ্গ নারী - পুরুষের যিনার ভিডিও।
হয়তো মৃত্যুর ডাক পড়ে গেলো তার।
- সে দেখছে মালাকুল মউতকে
দাড়িয়ে আছে মৃত্যু দূত।
একটু আগেও দেহটা ছিলো অনেক গরম, কিন্তু মুহূর্তেই ঝিম মেরে ঠান্ডা হয়ে গেছে। মৃত্যু আজ তার সামনে, মনে মনে ভাবছে হায় আপসোস! একটু যদি তওবা করতে পারতাম! কিন্তু সময় যে আর নেই।
ছেলেটি পাপ ছাড়তে পারেনি এর আগেই ডাক পড়ে গেছে মৃত্যুর। সময় ও পাইনি তওবা করতে। মোবাইলে ছিলো অগনিত উলঙ্গ ভিডিও ছিলো কত রঙ, বেরঙের সুরেলা গান। ডিলিট ও করতে পারেনি তার আগেই মৃত্যু হাজির।
- মৃত্যু ডাকছে তাকে, আসো হে নাপাক আত্মা!
- আসো হে নাপাক জালিম! নফসের উপর অত্যাচারী রুহু।
ভয়ে রুহু দৌড়াদৌড়ি শুরু করলো দেহের আনাচে কানাচে। পা দুটি হিম ঠান্ডা হতে শুরু করলো। কেউ নেই পাশে চোখ উল্টিয়ে ভয়ে, গলাটাও শুকিয়ে গেছে। পাশেই পড়ে আছে নেকেডের মোবাইলটা।
হঠাৎ লাফ দিয়ে উঠে বসে হুম! কেউতো নেই, মৃত্যু দূত চলে গেছে আমাকে সুযোগ দিয়ে।
- তাই সময় থাকতেই ভাই, মোবাইলটা হাতে নিয়ে যা অশ্লীল কিছু আছে সব ডিলিট করো। যতো অবৈধ কিছু আছে সব মুছে ফেলো, তওবা করো,,,
{ হে আল্লাহ তুমিতো মহান, ক্ষমতাশীল, দয়াবান, মেহেরবানি করে আমাকে ক্ষমা করে দাও।
সকল খারাপ কাজ থেকে আল্লাহ আমাদের সবাই কে হেফাজত করুন  #আমিন }

আসুন সকলে মিলে ইসলাম প্রচার করি
Https//islamiclife700.blogspot.com